স্বামী পরকীয়া করলে কি করবেন-স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায়

আসসালামু আলাইকুম। আজকের আলোচনার বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজকের বিষয় সম্পর্কে অনেকের ধারণা নেই। বিষয়টি হচ্ছে স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায় কি। অনেকে এই বিষয়টি এড়িয়ে যাবে। কিন্তু আপনি কি জানেন উপরোক্ত বিষয় সম্পর্কে? জানা না থাকলে আজকে এ আর্টিকেলের মাধ্যমে তা জেনে নিন।
স্বামী পরকীয়া করলে কি করবেন-স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায়
কিন্তু স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য এই আর্টিকেলটি আপনাকে সম্পূর্ণ পড়তে হবে। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে উপরোক্ত বিষয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

পেজ সূচিপত্রঃ স্বামী পরকীয়া করলে কি করবেন-স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায়

ভূমিকা

বিবাহ বন্ধনের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবন শুরু হয়। সব স্ত্রীর চাওয়া হচ্ছে তাকে তার স্বামী অনেক ভালোবাসবে। ঘরে সুন্দরী বউ থাকা সত্ত্বেও অনেক পুরুষ রয়েছে যারা পরকীয়াতে জড়িয়ে পড়ে। এই পরকীয়াতে জড়িয়ে পড়ার পেছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। আবার অন্য নারীর প্রতি আকৃষ্ট হওয়ার পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। কিন্তু এই দাম্পত্য জীবনে অনেক সময় ঝগড়ার সৃষ্টি হয়। অনেক সময় দেখা যায় অনেক স্বামী রয়েছে যারা খুব অল্পতেই মেজাজ হারিয়ে ফেলে। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে স্বামীর আচরণের ওপর।

অর্থাৎ যদি আপনার স্বামীর আচরণে পরিবর্তন দেখা যাই কিংবা ঘরে অবস্থানরত অবস্থায় মেজাজ হারিয়ে ফেলছে সেক্ষেত্রে আপনাকে অনেক সতর্ক হতে হবে। এই আচরণের পরিবর্তন এবং মেজাজ হারিয়ে ফেলার পেছনে অন্য কারণ থাকতে পারে। হয়তো বাইরে কোন ঝামেলার কারণে এরকম হতে পারে। তবে এক্ষেত্রে স্বামীকে আগে সন্দেহ করা যাবে না। কারণ এই সন্দেহ করার বিষয়টা অনেক ঝামেলার সৃষ্টি করতে পারে। যখন এই ঝামেলার সৃষ্টি হয় তখন সংসারে অশান্তি সহ আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। 

তাই আপনার স্বামীর সাথে কথা বলে বিষয়গুলো জেনে নিন। যদি খোঁজ খবরের মাধ্যমে বোঝা যায় বাইরে ঝামেলা নেই, তাহলে অন্য কিছু ভাবতে হবে। একজন নারীর প্রতি দুর্বল হওয়ার কারণ হতে পারে তার শারীরিক আকর্ষণ। আবার অন্য নারীর যে গুণ রয়েছে সেই গুণগুলো হয়তো তার স্ত্রীর নেই। এগুলো ছাড়া আরও বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানব এই আর্টিকেলের মাধ্যমে। আর স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায় জানুন পাশাপাশি আরও অন্যান্য বিষয় জানুন।

পরকীয়া কারণ কি

প্রিয় পাঠক এ পর্যায়ে আমরা জানবো পরকীয়ার কারণ সম্পর্কে। একজন পুরুষ বা নারী বিভিন্ন কারণে পরকীয়ায় লিপ্ত হতে পারে। এই পরকীয়ার কারণে একটি সুখের সংসার ভেঙ্গে যেতে পারে। আসলে পরকীয়ায় মানুষ কি জন্য জড়িয়ে পড়ে সে কারণগুলো সম্পর্কে জানতে হবে। এই পরকীয়ার কারণে বিবাহ বিচ্ছেদের ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। মানব সমাজে এই কাজটিকে নেতিবাচক হিসেবেই ধরা হয়ে থাকে।
একজন স্বামীর উচিত হবে তার স্ত্রীকে প্রচুর ভালোবাসা। কারণ প্রত্যেক স্ত্রী তার স্বামীর প্রচুর আদর পেতে চায়। যদি স্ত্রীর মধ্যে সমস্যা থেকে থাকে এবং কেউ একজন কিংবা উভয়েই যদি মানসিকভাবে শান্তিতে না থাকে সে ক্ষেত্রে পরকীয়ার দিকে ধাবিত হতে পারে। পরকীয়ার আরেকটি কারণ হতে পারে তা হচ্ছে স্বভাবগত কারণ। সংসার সুখের করার জন্য স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে রোমান্টিক সম্পর্ক খুবই প্রয়োজন।

স্বামী বা স্ত্রী রোমান্টিক ভাব না পাওয়ার কারণেও পরকীয়ার দিকে ধাবিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মুহূর্তের ভালোলাগার কারণেও এটি হতে পারে। প্রেমের নেশায় পাগল হয়ে অনেকে খারাপ কাজে লিপ্ত হয়। আমার এমন অনেকে আছে যারা তার সঙ্গীকে ছেড়ে যেতে চাই বা তার কাছ থেকে রেহাই পেতে চাই। এজন্য তারা পরকীয়ায় লিপ্ত হবার চেষ্টা করেন। তাই আমরা পরকীয়া থেকে দূরে থাকি এবং সুন্দর জীবন গড়ি।

স্বামী পরকীয়া করলে বোঝার উপায়

একটি সংসারে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্কটা খুবই দৃঢ় হওয়া উচিত। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে কোন বিষয়ে মতের মিল না হলেই অশান্তি শুরু হয়ে যায়। এর কারণ হচ্ছে অনেকে রয়েছে যারা তাদের নিজের অবস্থান থেকে নড়তে চায় না বা তার অবস্থানে দৃঢ় থাকতে চাই। আর এই ঠুনকো বিষয় বিবাহ বিচ্ছেদের কারণ হতে পারে। আর অনেকে রয়েছে যারা বিবাহ বিচ্ছেদ করতে চায় না। তখন তাদের মধ্যে পরকীয়ার মত অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার সম্ভবনা থাকে। তখন আপনার স্বামী বা স্ত্রী পরকীয়ায় লিপ্ত হয়েছে কিনা সেটি বুঝতে হবে। চলুন কিছু লক্ষণ সম্পর্কে আলোচনা করা যাক যেগুলো দেখলে অনেকাংশে বোঝা যেতে পারে স্বামী পরকীয়ায় লিপ্ত হয়েছে কিনা।
  • হঠাৎ যদি বুঝতে পারেন আপনার সঙ্গি আপনাকে আগের চেয়ে অনেক কম সময় দিচ্ছে তাহলে এটিও একটি লক্ষণ হিসেবে ধরে নেওয়া যেতে পারে। আপনার সঙ্গীর কাজকর্মের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি রাখুন। তিনি অতিরিক্ত সময়টুকু কিভাবে অতিবাহিত করছে সেটি বোঝার চেষ্টা করতে হবে। যদি তিনি নিজের কাজকর্ম নিয়ে ব্যস্ত থাকে তাহলে আলাদা বিষয়।
  • আপনার সঙ্গী যদি আপনাকে অবহেলা করে তাহলে বুঝতে হবে সে অন্য কারো প্রতি দুর্বল আছে।
  • আবার আরো একটি বিষয় হচ্ছে আপনার সঙ্গীর মুখে যদি নতুন একটি নাম ঘনঘন শুনতে পান তাহলে সেটাও একটি লক্ষণ হিসেবে ধরা যেতে পারে। এ বিষয়ে আপনি তাকে প্রশ্ন করুন, উত্তর জানতে চান। যদি এক্ষেত্রে উত্তর এড়িয়ে যাই তাহলে বিষয়টি একটি চিন্তার বিষয়।
  • এছাড়াও আপনার সঙ্গী ফোনের সাথে কতটুকু সময় ব্যয় করছে সেদিকেও দৃষ্টি রাখতে হবে। দেখা যাচ্ছে কোথাও ঘুরতে গেলে, কিংবা বসে থাকলে সে ফোন নিয়েই অনেক ব্যস্ত থাকে।
  • আবার আপনার সঙ্গীর কথায় রাগের প্রতিফলন ঘটছে কিনা লক্ষ্য করুন। আপনার সঙ্গী আগের যে বিষয়গুলো নিয়ে রাগ করত না, কিন্তু এখন এ বিষয়গুলো নিয়ে রাগ করছে কিনা লক্ষ্য করুন। বিনা কারণে হঠাৎ রেগে যাওয়া এবং খিটমিট করা পরকীয়ার কারণ হতে পারে।
  • আপনার সঙ্গী যদি যৌন সম্পর্কে উদাসীনতা দেখায় তাহলে এটি একটি লক্ষণ হিসেবে ধরা যেতে পারে। এক্ষেত্রে হতে পারে তিনি অন্যের সাথে সময় কাটাচ্ছে আর আপনার সাথে উদাসীনতা দেখাচ্ছে।
  • আরো একটি লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে যে আপনার সঙ্গি আপনার নিয়মিত রুটিন সম্পর্কে কোন নজরদারি করছো কিনা। অর্থাৎ আপনাকে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করা যেমন কয়টায় বাড়ি আসা, কখন কোন জায়গায় যাওয়া ইত্যাদি বিষয়।
  • আপনার সঙ্গে যদি হঠাৎ করে সৌন্দর্যের প্রতি খুবই সচেতন হয়ে উঠে তাহলে এটা একটি লক্ষণ হিসেবে ধরে নিতে পারেন। অর্থাৎ ত্বক কিংবা পোশাক-আশাকে কিংবা শারীরিক গঠনের দিকে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করছেন।
তাই আপনার সঙ্গীর সাথে সকল ক্ষেত্রে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা দূর করার চেষ্টা করুন এবং একে অপরের প্রতি ভালবাসা দেখান। আপনার সঙ্গীকে সময় দিন। আর এই আর্টিকেলে কোন ভুল হয়ে থাকলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।

পরকীয়া থেকে মুক্তির উপায়

প্রিয় পাঠক উপরের আলোচনার মাধ্যমে আমরা জেনেছি স্বামী পরকীয়া করলে বোঝার উপায় সম্পর্কে। এবার আমরা জানবো পরকীয়া থেকে কিভাবে মুক্তি লাভ করা যায় সেই সম্পর্কে।
  • যখন আপনি বুঝতে পারবেন আপনার সঙ্গী পরকীয়ায় লিপ্ত হয়েছে, তখন সেখানে রাগান্বিত না হয়ে আপনি বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিন। অর্থাৎ আপনার সঙ্গীর সাথে রাগারাগি না করে ভালোবাসা ও আন্তরিকতা দেখান। ধৈর্যশীল হন।
  • আবার আপনার সঙ্গী পরকীয়ায় লিপ্ত হলে সেক্ষেত্রে উভয় পক্ষের অভিভাবকদের ডেকে মীমাংসা করার চেষ্টা করুন। এক্ষেত্রে উভয়ের বক্তব্য শোনা উচিত।
  • এছাড়াও পরকীয়ার সম্পর্কটা যত দ্রুত সম্ভব ভেঙ্গে ফেলতে হবে। কারণ এক্ষেত্রে দেরি হয়ে গেলে অনেক জটিলতার সৃষ্টি হবে।
  • যদি তৃতীয় ব্যক্তির সাথে সম্পর্ক চালিয়ে যান তাহলে পরিণতি কি হবে সেটা ভাবুন। তারপর নিজেকে বোঝানোর চেষ্টা করুন। শুধু নিজের ক্ষতি নয়, এতে পরিবারও অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
  • আবার পরকীয়া থেকে বেরিয়ে আসার আরও একটি উপায় হচ্ছে পরিবারের সদস্যদের গুরুত্ব দেওয়া এবং তাদেরকে সময় দেওয়া।
  • যদি সম্পর্কে অতৃপ্তি হয় তাহলে সেই বিষয়ে আপনার সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলুন। কোন কিছু গোপন না করে আপনার আকাঙ্ক্ষা গুলো আপনার সঙ্গীকে জানান।
  • এই পরকীয়া থেকে বেরিয়ে আসার জন্য প্রথমে আপনাকে দৃঢ় সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কারণ এই পরকীয়া খুবই খারাপ কাজ। এর ফলে স্বামী বা স্ত্রীর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা এবং নিজের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা।
  • আবার পরকীয়া থেকে মুক্তির জন্য নারী বা পুরুষের সাথে সম্পর্কটা ছিন্ন করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করবেন এই কথাটা তাকে সরাসরি জানিয়ে দিন। তবে আবেগপ্রবণ হয়ে তার সাথে যোগাযোগ না করাই ভালো।
তাই পরকীয়ার মত খারাপ কাজ থেকে দূরে থাকতে হবে। একে অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন, সুন্দর জীবন গড়ুন।

পরকীয়া পুরুষ চেনার উপায়

পরকীয়া পুরুষ চেনার কিছু উপায় রয়েছে। যেগুলো সম্পর্কে ধারণা থাকলে পরকীয়া পুরুষ শনাক্ত করা সহজ হতে পারে। পরকীয়ায় লিপ্ত পুরুষ তার আচরণে কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যেতে পারে। অর্থাৎ যখন পুরুষ পরকীয়ায় লিপ্ত হয় তখন তার স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা কমে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও তার স্ত্রীর ভালোলাগা জিনিসগুলো তার কাছে খারাপ লাগতে পারে। 
তার আচার-আচরণে অনেক পরিবর্তন আসতে পারে। স্ত্রীর সাথে খারাপ ব্যবহার করতে পারে। আবার পরিবারকে আগের মত সময় দিতে পারে না। পরিবারকে আগে যে সময় দিত তার চেয়ে অনেক কম সময় দেওয়া শুরু করে। আবার যে কোন বিষয়ে অকারনেই রেগে যেতে পারে। এমনকি যৌন সম্পর্কে উদাসীনতা দেখানোর সম্ভাবনা থাকে। 

অর্থাৎ তার চাহিদা টুকু অন্যের মাধ্যমে পূরণ করতে পারে। তবে যদি উপরের বিষয়গুলো প্রকাশ পায়, আগেই সন্দেহ না করে একে অপরের সাথে আলাপ-আলোচনা করে সমস্যাগুলো সমাধান করার চেষ্টা করুন। একে অপরের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করুন এবং একে অন্যকে সময় দিন, ভালোবাসুন। তাহলে দেখবেন জীবন অনেক সুন্দর হয়ে উঠবে।

স্বামী পরকীয়া করলে কি করবেন

এই পরকীয়ার কারণে অনেক সংসার ভেঙ্গে যাচ্ছে। এমনকি বিবাহ বিচ্ছেদ পর্যন্ত হয়ে যাচ্ছে। তবে অনেক নারী রয়েছে যারা বিয়ের পর অনেক পরিবর্তন হয়ে যায়। এছাড়াও তাদের সন্তান জন্ম নিলে আরো পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। তাই স্বামীর প্রতি ভালবাসা দেখান, স্বামীকে সময় দিন। আবার অনেক নারী রয়েছে যারা অকারনেই স্বামীকে সন্দেহ করে। কিন্তু এই অকারণে সন্দেহ করা খুবই একটি খারাপ দিক। আর এই অকারনে সন্দেহ করলে স্বামীর মনে আপনার প্রতি একটি অনীহা জন্ম নিবে।

তাই অকারণে সন্দেহ করা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং একে অপরের সাথে আলোচনা করুন। সংসারকে সুন্দর করে গড়ে তুলতে হবে অর্থাৎ শান্তির নীড় হিসেবে গড়ে তুলতে হবে, যেন দিন শেষে ফিরে শান্তির নীড়ে প্রশান্তি পাই। পরিবারকে ভালোবাসুন, তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করুন।

শেষ কথা

পরিশেষে, পরকীয়া করা খুবই একটি খারাপ কাজ। এই পরকীয়া থেকে দূরে থাকুন। একে অপরের প্রতি ভালবাসা প্রদর্শন করুন। একে অন্যকে সময় দিন। আর এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা জানতে পারলাম স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায় সম্পর্কে। এর পাশাপাশি আরো জানলাম পরকীয়া পুরুষ কিভাবে চেনা যায়, স্বামী পরকীয়া করলে সেক্ষেত্রে করণীয় কি ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে।

যদি আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু-বান্ধবদের সাথে বেশি বেশি শেয়ার করুন। নতুন তথ্য পাওয়ার জন্য এই ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। আর্টিকেলটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url