ডেঙ্গু মশা চেনার উপায়-ডেঙ্গু রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার
আসসালামু আলাইকুম। আজকে যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব সেটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
একটি বিষয়। ডেঙ্গু রোগ সম্পর্কে সবার মোটামুটি ধারণা রয়েছে। আজকে যে বিষয়
নিয়ে আলোচনা করা হবে সেটি হচ্ছে ডেঙ্গু রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার ইত্যাদি
বিষয় নিয়ে। অনেকের এই ডেঙ্গু রোগ সম্পর্কে ধারণা নেই। আবার অনেকে জানেনা ডেঙ্গু
রোগ কি?
তাই যাদের ডেঙ্গু রোগ সম্পর্কে ধারণা নেই তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে। সুতরাং ডেঙ্গু রোগ সম্পর্কে পুরোপুরি জানতে হলে এই
আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে। তাহলে চলুন জেনে নিন ডেঙ্গু রোগের কারণ লক্ষণ ও
প্রতিকার সম্পর্কে। পাশাপাশি আরও জানবো ডেঙ্গু রোগের খাবার তালিকায় কি কি রয়েছে
সে বিষয়ে।
পেজ সূচিপত্রঃ ডেঙ্গু মশা চেনার উপায়-ডেঙ্গু রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার
ভূমিকা
ডেঙ্গু রোগ আসলে একটি ভাইরাস জনিত বা মশা বাহিত রোগ। তবে ডেঙ্গু নামটি সবারই জানা
রয়েছে। সাধারণত এডিস মশার মাধ্যমে এ রোগ ছড়াতে পারে। স্ত্রী এডিস মশা এর রোগ
ছড়াতে ভূমিকা পালন করে। কিন্তু এই ডেঙ্গু রোগ কিভাবে ছড়ায়, কার মাধ্যমে ছড়ায়
এ বিষয় সম্পর্কে অনেকের ধারণা নেই। ডেঙ্গু রোগ হলে বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ দেখা
যায়। যেমনঃ মাথা ব্যথা, পেশিতে ব্যথা, ক্ষুধা কম লাগা ইত্যাদি বিষয়গুলো
পরিলক্ষিত হয়। এছাড়া আর বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ রয়েছে যেগুলো ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ
হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এই ডেঙ্গু সাধারণত জমে থাকা পানিতে বেশি বংশ বৃদ্ধি করে
থাকে। অর্থাৎ কোন কিছুতে দীর্ঘদিন ধরে পানি জমে থাকলে সে পানিতে এডিস মশা বংশ
বৃদ্ধি ঘটাতে পারে।
তাই এই সকল বিষয়ে সকলকে সচেতন হতে হবে। এছাড়া বাড়ির আঙিনা এবং অন্যান্য
জায়গায় যাতে পানি জমে না থাকে সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। আর ডেঙ্গু রোগের
উপসর্গ গুলো দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের চিকিৎসা গ্রহণ করতে হয়। এগুলো ছাড়াও
ডেঙ্গু বিষয়ে আরো বিভিন্ন তথ্য রয়েছে যেগুলো জানার জন্য এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ
মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও কারণ
প্রিয় পাঠক এ পর্যায়ে জানবো ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও কারণ সম্পর্কে। অনেকের ধারণা
নেই যে, ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ বা উপসর্গগুলো কি ধরনের হতে পারে। ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ
গুলো চিহ্নিত করতে না পারলে বোঝা যাবে না যে রোগটি ডেঙ্গু রোগ কিনা। তাই
সর্বপ্রথম আমাদের জানতে হবে ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ বা উপসর্গগুলো কি কি হতে পারে সে
বিষয়ে। আর পাশাপাশি আরও জানবো ডেঙ্গু রোগ কি কারনে হতে পারে এই সম্পর্কে। তাহলে
চলুন জেনে নিন ডেঙ্গু রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার গুলো কি কি হতে পারে।
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ সমূহ নিম্নরূপঃ
- প্রথমত জ্বর উচ্চ তামাত্রায় পৌঁছায়।
- মাথাব্যথা অনুভূত হয়।
- চোখের পিছনে ব্যথা হয়ে থাকে।
- কিছু কিছু ডেঙ্গু রোগী আছে যাদের রক্তপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেমন নাক দিয়ে রক্ত পড়া।
- দুর্বল হয়ে পড়া। অর্থাৎ সব সময় ক্লান্তি অনুভব করা।
- পেশিতে ব্যথা হওয়া।
- ক্ষুধা কমে যায়। সাথে শরীর ঠান্ডা অনুভূত হয়।
- জ্বর হওয়ার কারণে শরীরে পানি স্বল্পতা দেখা দেয়। যার ফলে প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
- বমি ভাব হওয়া।
সুতরাং উপরোক্ত লক্ষণ বা উপসর্গগুলো ছাড়াও আরো লক্ষণ দেখা দেয় যেগুলো ডেঙ্গু
রোগের লক্ষণ হিসেবে গণ্য করা হয়। আর উপরোক্ত লক্ষণ বা উপসর্গগুলো দেখা মাত্রই
দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন এবং চিকিৎসা গ্রহণ করুন। আর এই ডেঙ্গু রোগ
সম্পর্কে সকলকে সচেতন হয়ে উঠতে হবে।
ডেঙ্গু রোগের কারণ সমূহ নিম্নরূপঃ
প্রিয় পাঠক এ পর্যায়ে আমরা জেনে নিব ডেঙ্গু রোগের কারণ সমূহ গুলো কি কি সেই
সম্পর্কে। অনেকেই জানেনা ডেঙ্গু কিভাবে ছড়ায়। তাছাড়া অনেকের অজানা রয়েছে
ডেঙ্গু রোগের কারণ সম্পর্কে। তাই ডেঙ্গু রোগের কারণ গুলো কি সে সম্পর্কে সকলের
জানা উচিত। ডেঙ্গু যেহেতু একটি ভাইরাসজনিত রোগ সেজন্য এ রোগ মশার মাধ্যমে ছড়ায়।
বিশেষ করে স্ত্রী এডিস মশার মাধ্যমে এই রোগ ছড়ায়। ডেঙ্গু রোগ মশা বাহিত রোগ
হওয়ার কারণে এই রোগ ছোঁয়াচে হিসেবে গণ্য করা হয় না।
আরও পড়ুনঃ যক্ষা রোগের লক্ষণ সমূহ এবং প্রতিকার
এই রোগে যে আক্রান্ত হয় তাকে যদি স্ত্রী এডিস মশা কামড় দেয় তাহলে সেই মশার
দেহে এই ভাইরাস প্রবেশ করে। এবং এই মশা যদি কোন সুস্থ ব্যক্তিকে কামড় দেয় তাহলে
সেই ব্যক্তি ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে বা হতে পারে। এই ডেঙ্গু রোগে
আক্রান্ত হলে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা যায় যা উপরে আলোচনা করা হয়েছে। এই উপসর্গ
গুলো দেখা মাত্রই দ্রুত চিকিৎসকের চিকিৎসা গ্রহণ করুন।
ডেঙ্গু জ্বর হলে করণীয়
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে কিছু করণীয় রয়েছে যেগুলো পালন করার মাধ্যমে এই
ডেঙ্গু জ্বর থেকে কিছুটা উপশম পাওয়া যায়। তাহলে কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নিন
ডেঙ্গু জ্বর হলে করণীয় গুলো কি কি থাকতে পারে।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নেওয়া।
- ডেঙ্গু জ্বর হলে সাধারণত গাঁয়ে ব্যথা হয়ে থাকে। এই ব্যথা কমানোর জন্য ব্যথার ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
- যে খাবারগুলো তরল জাতীয় সেগুলো খাওয়া উচিত। যেমন শরবত, স্যালাইন ইত্যাদি।
- প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতে হবে। ব্রকলি প্লেটিলেট বাড়াতে খুবই কার্যকরী। কেননা ব্রকলিতে ভিটামিন কে রয়েছে।
আরও পড়ুনঃঠান্ডা গরম লাগলে করণীয়
- পালং শাক আয়রনের একটি ভালো উৎস। তাই ডেঙ্গু জ্বরের সময় পালং শাক খাওয়া উচিত।
- আবার প্লাটিলেটের সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্য পেঁপে পাতার জুস খুবই কার্যকরী একটি উপাদান। ইহা প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
সুতরাং ডেঙ্গু জ্বর হলে উপরোক্ত করণীয় গুলো পালন করলে খুব ভালো সুফল পাওয়া
যায়। আর ডেঙ্গু বিষয়ে সকলকে সতর্ক অবস্থান তৈরি করতে হবে এবং সকলকে ডেঙ্গু রোগ
সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।ডেঙ্গু জ্বর হলে দ্রুত চিকিৎসকের চিকিৎসা গ্রহণ করুন।
ডেঙ্গু জ্বর কি ছোঁয়াচে রোগ
অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে ডেঙ্গু জ্বর ছোঁয়াচে রোগ কিনা। কিন্তু এই প্রশ্নের উত্তর
হবে ডেঙ্গু রোগ ছোঁয়াচে নয়। যে ব্যক্তি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত সেই ব্যক্তির যদি
বিছানা কিংবা ব্যবহৃত জিনিসপত্র অন্যজন ব্যবহার করে তাহলে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়
না। এছাড়াও ওই ব্যক্তিকে যদি স্পর্শ করা হয় তবুও ডেঙ্গু রোগ হয় না। তাহলে এই
স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে ডেঙ্গু কোন ছোঁয়াচে রোগ নয়। ডেঙ্গু মশার মাধ্যমে ছড়াই।
আরও পড়ুনঃশুটকি মাছে কি এলার্জি আছে
মশা বলতে সাধারণত স্ত্রী এডিস সমস্যার মাধ্যমে এ রোগ ছড়াতে পারে। তাই ডেঙ্গু রোগ
সম্পর্কে সকলকে সচেতন হতে হবে এবং ডেঙ্গু হলে দ্রুত চিকিৎসকের চিকিৎসা গ্রহণ করতে
হবে। তা না হলে একসময় তা বড় আকার ধারণ করবে।
ডেঙ্গু মশা চেনার উপায়
আমাদের অনেকেরই ডেঙ্গু রোগ সম্পর্কে মোটামুটি ভাবে ধারণা রয়েছে। কিন্তু শুধু
ডেঙ্গু রোগ সম্পর্কে ধারণা থাকলে হবে না যার মাধ্যমে ছড়ায় তার সম্পর্কে জানতে
হবে। অর্থাৎ কোনটি ডেঙ্গু মশা চিনতে হবে। এমন অনেকেই রয়েছে যারা ডেঙ্গু মশা চেনে
না। তবে সব মশা ডেঙ্গু মশা নয়। এরা দেখতে অন্য মশার চেয়ে একটু ভিন্ন ধরনের হয়ে
থাকে। এই মশা দেখতে অনেকটা মাঝারি সাইজের হয়। এই মশার গায়ে সাধারণত সাদা কালো
দাগ দেখা যায়।
আরও পড়ুনঃ মানসিক রোগের লক্ষণ এবং মুক্তির উপায়
ডেঙ্গু মশা রাতের বেলায় খুব কম বের হয়। এরা সাধারণত দিনের বেলায় কামড়ায়।
ডেঙ্গু মশা দীর্ঘদিন ধরে জমে থাকা পানিতে দ্রুত বংশ বৃদ্ধি করে। অর্থাৎ ফুলের টব
কিংবা কোন পাত্রে দীর্ঘদিন ধরে পানি জমে থাকার কারণে সেখানে এই মশা জন্মে থাকে।
তাই এই সকল বিষয়গুলো সম্পর্কে সকলকে সচেতন হতে হবে। আর বাড়ির আঙ্গিনা সহ যেখানে
পানি জমে আছে সেগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে।
এডিস মশা কামড়ালে কি ডেঙ্গু হয়
এবার আমরা জানবো এডিস মশা কামড়ানোর ফলে ডেঙ্গু হয় কিনা সেই সম্পর্কে। এডিস মশা
কামড়ানোর ফলে ডেঙ্গু রোগ হয় এ কথা সত্য। অর্থাৎ ডেঙ্গু রোগ হওয়ার প্রধান কারণ
হচ্ছে এডিস মশা। আর এই এডিস মশা সাধারণত দীর্ঘদিন ধরে জমে থাকা পানিতে বেশি
জন্মে। তাই আমাদের উচিত যেখানে পানি জমে থাকে সেগুলো নিয়মিত ভাবে পরিষ্কার করা
এবং জমে থাকা পানি ফেলে দেওয়া। আর এই ডেঙ্গু হলে মাথাব্যথা সহ পেশিতে ব্যথা
ইত্যাদি বিষয়গুলো লক্ষ্য করা যায়। তাই এই লক্ষণগুলো প্রকাশ পেলে দ্রুত
চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
এডিস মশা কামড়ানোর কতদিন পর জ্বর হয়
এডিস মশা কামড়ালে জ্বর আসতে সময় লাগে। কামড়ানোর কিছু সময় পর এই জ্বরটা আসে।
ডেঙ্গু মশা কামড়ানোর ৫-৭ দিন পর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। আর তখন
সেই সময় পর ঐ ব্যক্তির জ্বর আসতে পারে। আর এই জ্বর বেশ কিছুদিন অবস্থান করে। তাই
এই ডেঙ্গুর হাত থেকে বাঁচার জন্য প্রথমে ডেঙ্গু মশার বংশ বৃদ্ধি কমাতে হবে।
অর্থাৎ দীর্ঘদিন ধরে পানি জমে থাকা স্থানে জন্মাতে পারে। তাই এই সকল স্থানগুলো
নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে।
ডেঙ্গু রোগের খাবার তালিকা
প্রিয় পাঠক এ পর্যায়ে আমরা জানবো ডেঙ্গু রোগীর যে খাবারগুলো খেলে ডেঙ্গু রোগের
ক্ষেত্রে অনেক উপকার মেলে। আমরা অনেকেই জানিনা কি খাবার খেলে ডেঙ্গু রোগের
ক্ষেত্রে উপকার পাওয়া যায়। এমন কিছু খাবার আছে যেমন দুগ্ধজাত জাতীয় খাবার গুলো
ডেঙ্গু রোগের ক্ষেত্রে অনেক উপকারী। এছাড়াও মুসুর ডাল, ডালিম, মিষ্টি কুমড়া,
সামুদ্রিক মাছ ইত্যাদি খাবার গুলোতে প্রচুর আয়রন রয়েছে যা আপনার শরীরের রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুনঃ ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা
আবার সবুজ শাকসবজি, ব্রকলি ইত্যাদি খাবারগুলো অনেক উপকারী। তাছাড়াও লেবু,
মাল্টা, পেয়ারা, কমলা ইত্যাদি ফল গুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যার
ডেঙ্গু রোগীর জন্য খুবই উপকারী। নরম খাবার গুলো খেতে দিতে হবে। সুতরাং ডেঙ্গু
রোগের ক্ষেত্রে উপরোক্ত খাবার গুলো খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে খাবার
ডেঙ্গু প্রতিরোধে খাবার সম্পর্কে অনেকের অজানা রয়েছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধের
ক্ষেত্রে যে খাবার গুলো খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায় সেগুলো সকলের জানা উচিত। যে
খাবারগুলোতে প্রোটিন রয়েছে সেগুলো ডেঙ্গু রোগ সারাতে খুবই কার্যকরী। অনেক সময়
দেখা যায় ডেঙ্গু জ্বরে দেহে পানি শূন্যতার অভাব দেখা দেয়। এই সময় ডাবের পানি
খুবই কার্যকর একটি উপাদান। এছাড়াও ডেঙ্গু প্রতিরোধে হলুদ খুবই কার্যকরী একটি
উপকরণ। পালং শাকে রয়েছে আয়রন যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে খুবই
সহায়ক। সুতরাং আমরা বুঝতে পারলাম ডেঙ্গু প্রতিরোধে কোন খাবারগুলো খুবই উপকারী।
শেষ কথা
পরিশেষে, ডেঙ্গু রোধে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে এবং ডেঙ্গু সম্পর্কে সকলকে সজাগ
থাকতে হবে। যদি আমরা ডেঙ্গু সম্পর্কে সতর্ক না হই তবে এটি বড় আঁকার ধারণ করতে
পারে। আর এই আর্টিকেলে আমরা জানতে পারলাম ডেঙ্গু রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার
সম্পর্কে এবং এর পাশাপাশি আরো জানতে পারলাম ডেঙ্গু রোগের খাবার তালিকা
সম্পর্কে।
তাই আশা করি ডেঙ্গু রোগ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন। আর উপকৃত হয়ে
থাকলে অবশ্যই আর্টিকেলটি বেশি বেশি শেয়ার করে দিন। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।
ধন্যবাদ