ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়-ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা


আসসালামু আলাইকুম। একটু ধৈর্য সহকারে আর্টিকেলটি পড়তে হবে। কারণ আজকের বিষয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিষয়টি হচ্ছে ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা নিয়ে। কারণ ডায়াবেটিস রোগী ইচ্ছে করলেই যে কোন খাবার খেতে পারে না। কিছু কিছু খাবারে বিধি-নিষেধ রয়েছে।
ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়-ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা
তাই আমাদের জানতে হবে ডায়াবেটিস রোগীর কি খাবার খাওয়া যাবে আর কি কি খাবার খাওয়া যাবে না এই সম্পর্কে। কারণ ডায়াবেটিস রোগীর এগুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই চলুন জেনে নিন ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা সম্পর্কে এবং কোন খাবারগুলো নিষিদ্ধ সেই সম্পর্কেও।

পেজ সূচিপত্রঃ ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়-ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা

ভূমিকা

বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা অনেক। ডায়াবেটিস রোগী বেড়েই চলেছে। আমরা অনেকেই জানি ডায়াবেটিস হলে সব খাবার নিষিদ্ধ। কিন্তু আসলে সব খাবার নিষিদ্ধ একথা ঠিক নয়। তবে কিছু কিছু খাবার রয়েছে, সেগুলোর ক্ষেত্রে কিছু বিধি-নিষেধ রয়েছে। তবে ডায়াবেটিস হলে চিনি যুক্ত খাবার গুলো বাদ দেওয়া উচিত। আর শর্করা জাতীয় খাবার গুলো অল্প পরিমান খেতে হবে। কিন্তু আমিষ যুক্ত খাবার খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের তেমন কিছু সমস্যা হয় না। 

তবে নিষিদ্ধ খাবার গুলোর মধ্যে পড়বে প্রথমেই মিষ্টি জাতীয় খাবার। অন্যান্যদের চেয়ে ডায়াবেটিস রোগীর খাবার তালিকা একটু ভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। ডায়াবেটিস রোগী কিছু নিয়ম কানুন সঠিকভাবে পালন করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তাই ডায়াবেটিস রোগীর খাবার সম্পর্কে জানতে সম্পন্ন আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ফল

প্রিয় পাঠক এ পর্যায়ে আমরা জানবো ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকায় কি কি ফল রয়েছে সে সম্পর্কে। অর্থাৎ এমন কিছু ফল রয়েছে যেগুলো ডায়াবেটিস বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আর কিছু ফল রয়েছে যেগুলো খেলে ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে তেমন কোন সমস্যার সৃষ্টি হয় না। তাহলে চলুন জেনে নিই ডায়াবেটিস রোগীর কি কি ফল খাওয়া যাবে।
  • পেঁপেঃ পেঁপে খেলে ডায়াবেটিস রোগের ক্ষেত্রে তেমন কোন সমস্যা হয় না বরং উপকার হয়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
  • কামরাঙাঃ কামরাঙায় ভিটামিন সি থাকাই ডায়াবেটিস রোগের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী একটি ফল।
  • কমলাঃ কমলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি ফল। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খুবই সাহায্য করে থাকে।
  • কিউইঃ রক্তের সুগারের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে খুবই উপকারী এই কিউই ফল।
  • পেয়ারাঃ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পেয়ারা খুবই কার্যকরী একটি ফল। পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে বেশ উপকারী।
  • জামঃ ডায়াবেটিস রোগী জাম খাওয়ার ফলে তেমন কোন সমস্যার সৃষ্টি হয় না। তাই খাদ্য তালিকায় জাম রাখতে পারেন। কারণ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে জাম খুবই কার্যকরী।
  • বেদানাঃ বেদানায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় ডায়াবেটিস প্রতিরোধে খুবই কার্যকরী।
সুতরাং দেখা যাচ্ছে উপরোক্ত ফল গুলি ডায়াবেটিস রোগের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী এবং অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ ফল। এই ফলগুলো খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। তাই ফল খাই সুস্থ থাকি।

ডায়াবেটিস রোগীরা কোন ফল খাবেন না

ইতিপূর্বে আমরা জেনেছি ডায়াবেটিস রোগীর কি কি ফল খাওয়া যাবে। কিছু কিছু ফল রয়েছে যেগুলো ডায়াবেটিস রোগীর জন্য খুবই মারাত্মক। তাই এখন আমরা জেনে নিব ডায়াবেটিস রোগীর কোন ফল গুলো খেলে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
  • আমঃ আম হচ্ছে ফলের রাজা। আমে চিনির পরিমাণ বেশি রয়েছে যা শর্করার মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের আম খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • আনারসঃ আনারসেও চিনি থাকায় এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।
  • আতাঃ আতা ফল গ্লুকোজ সমৃদ্ধ খাবার হওয়ায় এটি ডায়াবেটিস রোগীদের না খাওয়ায় উচিত।
  • আঙ্গুরঃ যাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের বাইরে, তারা আঙ্গুর ফল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
সুতরাং উপরোক্ত ফল গুলো খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয় যা পরবর্তীতে বড় সমস্যায় রূপ নেয়। তাই উপরোক্ত ফলগুলো খাবার ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া উচিত।

কোন ফল খেলে ডায়াবেটিস বাড়ে

ফল খেলে স্বাস্থ্যের অনেক উপকার হয়ে থাকে। কিন্তু এই ফল আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যেমন কিছু ফল রয়েছে যেগুলো ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করে। এই ফলগুলো খেলে ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। যেমন আম, আনারস, সফেদা, কলা ইত্যাদি ফলগুলো ডায়াবেটিস বাড়ার ক্ষেত্রে সাহায্য করে থাকে।
এই ফল গুলিতে চিনি অতিরিক্ত থাকে। সুগার বৃদ্ধিতে খুবই কার্যকরী যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের অবশ্যই এই ফলগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

কি খেলে ডায়াবেটিস দ্রুত কমে

সবাই চাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে। তবে এমন কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। এক্ষেত্রে সবুজ চা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকরী। এছাড়াও ডিমের সাদা অংশ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী। আবার লেবু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সহায়তা করে থাকে। এছাড়াও আরো বিভিন্ন রকম খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায়

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ খেয়ে থাকি। তবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব কিছু নিয়ম কানুন অনুসরণ করার মাধ্যমে।
  • ফাস্টফুড খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে।
  • কফি পান করা, টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে অনেক উপকারী।
  • নিয়মিত হাঁটা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে খুবই সহায়ক।
  • ওজন যদি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় তাহলে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করা সম্ভব।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের আরো একটি পদ্ধতি হচ্ছে অধিক পরিমাণে পানি পান করা।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত ঘুম খুবই দরকার। এক্ষেত্রে ঘুম কম হয়ে থাকলে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • নয়নতারা ফুল আমরা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। নয়নতারা ফুলের পাতা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকরী।
সুতরাং দেখা যাচ্ছে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে উপরোক্ত পদ্ধতি গুলো খুবই উপকারী। আর ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার যে সকল নিয়ম কানুন রয়েছে সেগুলো সঠিকভাবে পালন করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তারপরও অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সকল কাজ করা উচিত।

ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়

প্রিয় পাঠক এ পর্যায়ে এবার আলোচনা করা হবে ডায়াবেটিস কমানোর ক্ষেত্রে যে প্রাকৃতিক উপায় গুলো রয়েছে সেই সম্পর্কে। আমরা ডায়াবেটিস কমানো বা নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু কিছু কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে যেগুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ বা কমানো যায়। যেমন
  • ডায়াবেটিস কমানোর প্রথম শর্ত হচ্ছে চিনি পরিহার করতে হবে। অর্থাৎ চিনিযুক্ত খাবার গুলো না খাওয়ায় উত্তম।
  • ধূমপান পরিত্যাগ করতে হবে। ধূমপান করলে স্বাস্থ্যের কোন উপকার হয় না বরং ক্ষতি হয়ে থাকে।
  • নিয়মিত শরীরচর্চা ডায়াবেটিস কমানো বা নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী একটি পদ্ধতি।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে করলা খুবই উপকারী। কারণ এটি রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমিয়ে দেয়।
  • ডুমুর ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কারণ ডুমুর একটি ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার যা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
তাই উপরের পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে আপনি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।

ডায়াবেটিস হলে কি কি সবজি খাওয়া যাবে না

ডায়াবেটিস হলে কিছু কিছু সবজি রয়েছে যেগুলো খাওয়া মোটেই উচিত নয়। এক্ষেত্রে মূল জাতীয় যে সবজিগুলো রয়েছে সেগুলো অল্প পরিমাণে খেতে হবে। তাছাড়া ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। এর পাশাপাশি কন্দ জাতীয় যে সবজি রয়েছে সেগুলো কম পরিমাণে খাওয়া উচিত। কারণ এই সবজি গুলোতে সুগার বেশি থাকে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের উপরোক্ত সবজি গুলো খাওয়ার আগে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার

ডায়াবেটিস হলে এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো খাওয়া খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার তালিকা একটি ভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। তারা ইচ্ছা করলেই সব খাবার খেতে পারে না। খাবারের ক্ষেত্রে কিছু বিধি নিষেধ রয়েছে। এই নিষিদ্ধ খাবার গুলো খেলে ডায়াবেটিস রোগীর বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই নিষিদ্ধ খাবারগুলো হচ্ছে চর্বিযুক্ত মাংস, খেজুর, আঙ্গুর, চিনি, গুড়, মিষ্টি ইত্যাদি।

এছাড়াও ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে হুমকি স্বরূপ। এটি বেশি খাবার ফলে সুগার বেড়ে যায়। ডায়াবেটিস রোগীর অতিরিক্ত গরুর মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। এই খাবারগুলো ছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের খাবার রয়েছে যেগুলো ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।

ডায়াবেটিসে খেজুর খাওয়া যাবে কি

ডায়াবেটিস রোগীর খেজুর খাওয়া যাবে কিনা এরকম প্রশ্ন অনেকেই করে থাকেন। হ্যাঁ ডায়াবেটিসে পরিমিতি মাত্রায় খেজুর খাওয়া যাবে। কারণ খেজুর একটি ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। যা শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে খুবই কার্যকরী। এছাড়াও খেজুরে রয়েছে প্রোটিন, আয়রন, ফসফরাসসহ বিভিন্ন উপাদান যা অনেক উপকারী। তবে খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ডায়াবেটিস রোগী কি কিসমিস খেতে পারবে

ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে কিসমিস একটি উপকারী উপাদান। তবে পরিমিত খেতে হবে অতিরিক্ত খেলে সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত কোন জিনিস ভালো না এটা সবাই জানে। তবে এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস হলে ক্ষেত্রে যদি ইনসুলিন নেওয়ার প্রয়োজন হয় তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ইনসুলিন নিতে হবে।

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কমানোর উপায়

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। গর্ভকালীন অবস্থায় অনেক খাবারের মধ্যে কিছু খাবার খেতে হবে আর কিছু খাবার বর্জন করতে হবে। আঁশযুক্ত খাবার গুলো খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত। গর্ভকালীন অবস্থায় আঁশযুক্ত পুষ্টিকর শাকসবজি খেতে হবে। এই আশ ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী। তবে গর্ভকালীন অবস্থায় যেকোনো কিছু করার কিংবা খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী করতে হবে।

শেষ কথা

পরিশেষে, বর্তমানে ডায়াবেটিস এখন একটি অতি পরিচিত রোগ। এই ডায়াবেটিস হলে চলাফেরা, খাওয়া-দাওয়া ইত্যাদি ক্ষেত্রে ভিন্নতা রয়েছে। কারণ অন্যরা যে সকল খাবার খেতে পারে ডায়াবেটিস রোগী যে কোন কিছু খাওয়ার ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ রয়েছে। আমরা সেই খাবারগুলো সম্পর্কে উপরের আলোচনায় জেনেছি। আবার এই আর্টিকেলে ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা এবং ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। অর্থাৎ কোন খাবারগুলো খাওয়া যাবে আর কোন খাবারগুলো খাওয়া যাবেনা সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। 

তাই আশা করি উপরের আর্টিকেল পড়ে অবশ্যই উপকৃত হয়েছেন। আর উপকৃত হয়ে থাকলে অবশ্যই আর্টিকেলটি বেশি বেশি শেয়ার করে দিন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url