সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না-গ্যাস হলে কি খাওয়া উচিত না


আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আসলে আজকের আলোচনার বিষয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সমস্যা মোটামুটি অনেক মানুষেরই রয়েছে। আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে গ্যাস বা গ্যাস্ট্রিক নিয়ে। আমরা হয়তো অনেকেই জানি না সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না বা গ্যাস যদি হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে কি করা উচিত।
সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না-গ্যাস হলে কি খাওয়া উচিত নাতাই আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অর্থাৎ এই আর্টিকেলে উপরোক্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হবে। তাই যাদের উপরোক্ত বিষয় সম্পর্কে জানা নেই তারা এ আর্টিকেলটি গুরুত্ব সহকারে পড়লে উপরোক্ত বিষয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পেয়ে যাবেন।

পেজ সূচিপত্রঃ সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না-গ্যাস হলে কি খাওয়া উচিত না

ভূমিকা

বর্তমান সময়ে এই সমস্যাটায় প্রায় লোকই ভুগে থাকেন। আর এই গ্যাস্ট্রিক রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। সাধারণত ফাস্টফুড, ভাজাপোড়া, খালি পেটে থাকার জন্য বেশিরভাগ সময় এই সমস্যা হতে পারে। এই গ্যাস হলে বুক, পেট, গলা জ্বালাপোড়া করতে পারে। এই সমস্যার কারণেও টক ঢেঁকুর উঠতে পারে। কিন্তু এই গ্যাসের সমস্যা হলে ইচ্ছামত ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। ওষুধ খেতে হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। এই গ্যাস হলে অনেক সময় পেট ফুলে থাকে। আর এই গ্যাস হলেই প্রায় লোকই গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেয়ে থাকে। কিন্তু এই গ্যাসের সমস্যা থেকে বাঁচতে হলে খাবারের প্রতি মনোযোগী এবং কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে।

আর এই গ্যাসের সমস্যাকে আমরা সাধারণ অসুখ মনে করে থাকি কিন্তু এই গ্যাসের সমস্যা পরবর্তীতে আস্তে মারাত্মক হতে পারে। আর এই সমস্যাকে দূর করার জন্য কিছু নিয়মকানুন মানতে হবে যেগুলো অনুসরণ করলে ওষুধ ছাড়াই এই গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। আর কি কি উপায় গুলো অনুসরণ করলে এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে সেই উপায়গুলো সম্পর্কে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। তাই এই সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে হলে শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকুন।

দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায়

প্রিয় পাঠক এ পর্যায়ে আমরা জানবো দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় সম্পর্কে। এই গ্যাসের সমস্যা হলে বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়। সাধারণত ভাজাপোড়া খাওয়া, ধূমপান, মদ্যপান ইত্যাদি কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। আর এই সমস্যা হলে কোন কাজকর্মে ভালো লাগেনা। তাই এই সমস্যাকে কমানোর চেষ্টা করতে হবে। নিম্নে গ্যাস কমানোর কিছু উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
  • এই ধরনের সমস্যায় আপনার খাবার তালিকায় ফাইবারযুক্ত খাবার রাখুন। এতে করে এই সমস্যা অনেকটাই কমে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে।
  • আবার এমন কিছু কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো পেটের সমস্যা কমিয়ে দিতে সাহায্য করে। এরমধ্যে একটি খাবার হচ্ছে কলা, যা গ্যাসের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
  • ডাবের পানি গ্যাসের সমস্যা দূর করতে খুবই সহায়ক। কারণ এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিদ্যমান রয়েছে।
  • আবার যদি নিয়মিত ব্যায়াম কিংবা হাঁটাহাঁটি করা হয় সেক্ষেত্রে পেটের গ্যাসের সমস্যা অনেকাংশে কমে যায়। এই ব্যায়াম করার ফলে অন্ত্র ঠিকমতো কাজ করে যার ফলে গ্যাস বেরিয়ে যেতে থাকে।
  • দই খাবার হজম করার ক্ষেত্রে খুবই সহায়ক এবং এই দই খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।
  • যদি গ্যাসের সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পানি পান করা উচিত।
  • আবার নিয়মিত পেঁপে খেলেও গ্যাসের সমস্যা কমে। কারণ এই পেঁপেতে থাকে পাপায়া নামক এনজাইম যা আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  • আবার গ্যাসের সমস্যা দূর করার ক্ষেত্রে আদা কুচি খুবই উপকারী। কারণ আদা কুচি করে লবণ দিয়ে খেলে গ্যাসের সমস্যা থেকে অনেকটাই মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
  • এক্ষেত্রে অ্যালোভেরা খুবই বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। অ্যালোভেরাতে কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো অ্যাসিডের কার্যকারিতা কমাতে সাহায্য করে।
  • শসা খেতে অনেকে পছন্দ করে। এই শসা অনেকে সালাদ হিসেবে খেয়ে থাকে। এই শশা পেট ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। এই শসাতে কিছু উপাদান রয়েছে যা গ্যাসের উদ্রেক কমাতে সাহায্য করে।
  • আবার রসুনের কথা না বললেই নয়। কারণ রসুন এই সমস্যা কমাতে খুবই সহায়ক।
সুতরাং উপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনি পরিষ্কারভাবে জানতে পেরেছেন গ্যাস কমানোর উপায় সম্পর্কে। কিন্তু এই গ্যাস হলে কোন কিছু খাবার পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন এবং সেটি বেশি হয়ে গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি হয়

বর্তমান সময়ে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নেই এমন লোক খুঁজে পাওয়া খুবই কষ্টকর। অর্থাৎ এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকে। সাধারণত গ্যাস্ট্রিক মানে আমরা জানি পেট ফাঁপা, বুক জ্বালাপোড়া করা ইত্যাদি। কিন্তু এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে শুধু এই সমস্যাগুলো নয় এর সাথে শরীরের আরও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা অনুভূত হতে পারে। এই গ্যাস্ট্রিকের একটু সমস্যা হলে আমরা ওষুধ খাওয়া শুরু করি। অত্যধিক গ্যাসের ওষুধ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতি হতে পারে এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
এই অতিরিক্ত ওষুধ সেবনের ফলে পেট ফোলাভাব হতে পারে। এর ফলে অস্বস্তি সৃষ্টি হতে পারে। আবার এমন কিছু ঔষধ রয়েছে সেগুলো বেশি সেবনের ফলে ডায়রিয়া হতে পারে। তাই এই অবস্থায় যে কোন ঔষধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। এগুলো ছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। যেমনঃ বমি বমি ভাব হতে পারে, অম্বল, স্ফীত হওয়া ইত্যাদি। আবার এদের সাথে বদহজমও হতে পারে।

এছাড়া অনেকের খাবারের অরুচি আসতে পারে, ঘুমের সমস্যা হতে পারে, মাথা ব্যথা হতে পারে। আবার অনেকের দেখা যায় মাঝে মাঝে ঢেঁকুর উঠে। আবার যদি এই গ্যাস দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে আরো গুরুতর সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর এই গ্যাসের ফলে যে কোন সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি খাওয়া উচিত

আসলে এ ধরনের মানুষের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এই গ্যাসের সমস্যার কারণে অনেক সময় দেখা যায় পেট ফুলে থাকে। এই পেট ফুলে থাকার কারণ হচ্ছে গ্যাস জমা রয়েছে। এই সমস্যা সাধারণত বাইরের ভাজা পোড়া খাবার, ধূমপানের কারণে এই সমস্যা হতে পারে। এছাড়া আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই সবাই চাই এই গ্যাসের হাত থেকে রক্ষা পেতে। গ্যাস হলে পেটের ওপরে মেসেজ করা যেতে পারে। এতে করে গ্যাস নিচের দিকে চলে যাবে এবং পায়ুদ্বার দিয়ে বেরিয়ে যাবে।

তবে কিছু কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো পেটের সমস্যা দূর করতে খুবই সহায়ক। এই খাবার গুলোর মধ্যে একটি খাবার হচ্ছে কলা যা গ্যাসের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। গ্যাসের সমস্যা হলে বেশি করে পানি খেলে এক্ষেত্রে অনেক উপকার পাওয়া যায়। আমরা সবাই জানি হাঁটাহাঁটি এবং ব্যায়াম স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আর নিয়মিত হাঁটাহাঁটি এবং ব্যায়াম করলে গ্যাসের সমস্যা অনেকাংশে কমে যায়। আমরা দই অনেকে খেতে পছন্দ করি। এই দইয়ের উপকারিতা অনেক রয়েছে। এই দই হজমে সাহায্য করে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

আবার আমরা পালংশাকের নাম শুনেছি। এই পালংশাকে রয়েছে অদ্রবণীয় আঁশ। এই আঁশ পরিপাকতন্ত্রকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। এগুলো ছাড়া আরও বিভিন্ন ধরনের উপাদান রয়েছে যেগুলো গ্যাস কমানোর ক্ষেত্রে খুবই উপকারী। আর অতিরিক্ত গ্যাস সৃষ্টি হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন এবং সুস্থ থাকুন।

কোন কোন সবজি খেলে গ্যাস হয় না

প্রিয় পাঠক এ পর্যায়ে আমরা জানবো কোন কোন সবজি খেলে গ্যাস হয় না। এই গ্যাসের সমস্যায় প্রায়ই লকই ভুগে থাকে। আমরা উপরের আলোচনার মাধ্যমে ইতিমধ্যে জেনে গেছি কি কি খাবারের মাধ্যমে গ্যাস হতে পারে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা কোন সবজি খেলে গ্যাস হবে, আর কোন সবজি খেলে গ্যাস হবে না এই বিষয়ে। কিছু কিছু সবজি রয়েছে যেগুলো অতিরিক্ত না খাওয়াই উচিত। মুলা গরমের সময় পাওয়া না গেলেও শীতের সময় প্রচুর পরিমাণে মুলা পাওয়া যায়। যাদের গ্যাস রয়েছে তাদের জন্য এই মুলা খুবই ক্ষতিকর হতে পারে।
আবার আরো কিছু সবজি রয়েছে যেগুলো খেলে গ্যাস হতে পারে। এক্ষেত্রে মটরশুটির কথা বলা যায়। কিন্তু এই মটরশুটি শীতকালীন সবজি হলেও এটি সারা বছরে বাজারে দেখতে পাওয়া যায়। এই মটরশুঁটি খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করলেও পেটে গ্যাস হওয়ার আশঙ্কা অনেকটা বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে কোন কোন সবজি খেলে গ্যাস হয় আর কোন কোন সবজি খেলে গ্যাস হবে না এই বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

পেটে গ্যাসের লক্ষণ

যখন গ্যাস হয় তখন অস্বস্তিকর অনুভূতি সৃষ্টি হয়। অর্থাৎ এই গ্যাস হলে বুকে জ্বালাপোড়া সহ আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তবে সাধারনত যে লক্ষণগুলো বোঝা যায় সেগুলো হচ্ছে:
  • টক ঢেঁকুর ওঠা
  • পেট ফুলে যাই
  • বদহজম হয়
  • বমি বমি ভাব হয়
  • অনেক সময় পেট ব্যথা হয়
  • বুক জ্বালাপোড়া করে
  • খিদে ভাব কমে যায়
উপরোক্ত লক্ষণ গুলো ছাড়া আরও বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ প্রকাশ পায় এই গ্যাস হলে। তবে গ্যাস হলে কোন লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত এবং চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত কোন ওষুধ সেবন না করায় উচিত।

পেটে গ্যাস হলে কি বুক ধরফর করে

এখন প্রশ্ন হচ্ছে পেটে গ্যাস হলে বুক ধরফর করে কিনা। এই প্রশ্ন অনেকেই করে থাকে। গ্যাস হলে পেটে ব্যথা অনুভূত হতে পারে। এমনকি এই ব্যথা বুকেও হতে পারে। তবে এই ব্যথা গুলোকে অবহেলা করা উচিত নয়। যখন বুকের ব্যথা না থামে তাহলে এটির বিষয়ে মনোযোগ দিন এবং চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। এই বুকে ব্যথা করা ছাড়াও বদহজম হতে পারে, ঢেঁকুর উঠতে পারে, পেট ফুলে যায় ইত্যাদি। 
এই গ্যাসের ব্যথা অধিকাংশ সময় বুকের নিচে হতে পারে। আবার পেটে যখন তীব্র গ্যাস সৃষ্টি হয় তখন এই বুক ধরফর করতে পারে। এছাড়াও বুকে ব্যথা হতে পারে। আর এই ব্যথা বুকের মধ্যখানে শুরু হয় এবং পরে আস্তে আস্তে সেটি ছড়িয়ে পড়ে। যদি এরকম ব্যথা অনুভূত হয় তাহলে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের চিকিৎসা গ্রহণ করুন।

গ্যাসের ব্যথা কোথায় হয়

এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা দূর করার উপায়

খাওয়া দাওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়ম করলে তাছাড়া অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। এই সমস্যাটা এখন মানুষের কাছে সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা শুরু হলেই অনেকে ওষুধ খাওয়া শুরু করে দেন। তবে কিছু কিছু উপায় অনুসরণ করলে এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অনেকাংশে কমে যেতে পারে।
  • গুড় এক্ষেত্রে খুবই কার্যকর হতে পারে। অ্যাসিডিটি কিংবা বুক জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি দিতে খুবই সহায়ক হতে পারে এই গুড়। আর এই গুড় চিবিয়ে না খেয়ে আস্তে আস্তে চুষে খান। তবে যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের জন্য এ পদ্ধতি ব্যবহার না করাই ভালো।
  • পুদিনা পাতার রস অ্যাসিডিটি ও গ্যাস্ট্রিক দূর করার ক্ষেত্রে খুবই সহায়ক।
  • অ্যাসিডিটির সমস্যা কমানোর ক্ষেত্রে লবঙ্গ খুবই কার্যকরী।
  • টক দই খাবার হজমের ক্ষেত্রে সাহায্য করে থাকে। অর্থাৎ খাবার হজম হয় এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা অনেকাংশে কমে যেতে পারে।
তবে উপরোক্ত ক্ষেত্রগুলোতে কোন সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন এবং কোন কিছু খাবার বা সেবনের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

শেষ কথা

পরিশেষে, উপরোক্ত আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা জানতে পারলাম গ্যাস সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে। আরো জানতে পারলাম সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না, অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি হয়, গ্যাসের লক্ষণ ইত্যাদি সম্পর্কে। আশা করি উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনি গ্যাস সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য জানতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন।

যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি বেশি বেশি শেয়ার করে দিন এবং নতুন নতুন তথ্য পেতে এই ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন‌। আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।.
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url