দাড়ি গোঁফ গজায় কোন হরমোনের জন্য-চাপ দাড়ি গজানোর উপায়
আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আসলে আজকে যে বিষয় নিয়ে
আলোচনা করা হবে সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আসলে বিষয়টি পুরুষের ক্ষেত্রে বেশি
প্রযোজ্য। কিন্তু এই বিষয় সম্পর্কে সকলের জানা প্রয়োজন। আমরা অনেকেই জানি না
দাড়ি গোঁফ গজায় কোন হরমোনের জন্য।
তাই যাদের উপরোক্ত বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা কিংবা জানা নেই তাদের জন্য এই আর্টিকেল
খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এজন্যই গুরুত্বপূর্ণ যে, এই বিষয়টি সম্পর্কে অনেকের জানা
নেই। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে উপরোক্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক।
পেজ সূচিপত্রঃ দাড়ি গোঁফ গজায় কোন হরমোনের জন্য-চাপ দাড়ি গজানোর উপায়
ভূমিকা
এমন অনেক পুরুষ রয়েছে যারা দাড়ি রাখতে খুবই ভালোবাসে। বর্তমান সময়ে তরুণরা
বিভিন্ন স্টাইলে দাড়ি রাখেন। এর সাথে সাথে গোঁফ অনেকে রাখে। কিন্তু দেখা যায় এই
দাড়ি কিংবা গোঁফ অনেকের পাতলা হয় আবার অনেকের ঘন হয়। এই দাড়ি গোঁফ অনেকে ঘন
করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু এই ক্রিম ত্বকের জন্য
উপযোগী নাও হতে পারে। বরং এক্ষেত্রে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
কিন্তু এই দাড়ি গোঁফ গজানোর ক্ষেত্রে কোন হরমোন দায়ী এটা অনেকে জানে আবার
অনেকেই জানে না।
কিন্তু এই দাড়ি গোঁফ গজানোর পিছনে হরমোন কাজ করে। কিন্তু অনেকেই জানতে চাই সেই
হরমোনের নাম কি। আর এই হরমোনের নাম হচ্ছে টেস্টোস্টেরন। আর এই হরমোনের কারণে আরো
কি কি হতে পারে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই আর্টিকেলটি আপনাকে সম্পূর্ণ
পড়তে হবে। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেওয়া যাক দাড়ি গোঁফ গজায় কোন
হরমোনের জন্য এই সম্পর্কে।
দাড়ি না গজানোর কারণ
প্রিয় পাঠক এ পর্যায়ে আমরা জানবো দাড়ি না গজানোর কারণ সম্পর্কে। আসলে কিছু
কারণ রয়েছে যেগুলোর কারণে দাড়ি নাও গজাতে পারে। কিন্তু এ কারণগুলো কি এ
সম্পর্কে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন। দাড়ি না গজানোর ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের কারণ
রয়েছে। আমরা হয়তো অনেকেই জানি না যে দাড়ি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বয়স একটি বড়
বিষয়।
আরও পড়ুনঃ পায়ের গোড়ালি ফাটার কারণ
অর্থাৎ বয়স দাড়ি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। কারণ বয়স বৃদ্ধির
সাথে সাথে চামড়া সহ দেহের যে অংশগুলো রয়েছে সেগুলোর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস
পায়। আবার অনেকে দাড়ি ঘন করতে চাই। কিন্তু দাড়ি ঘন না হওয়ার পেছনেও জাতিগত
বৈশিষ্ট্য কারণ থাকতে পারে। এর পাশাপাশি জেনেটিক্স বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
জেনেটিক্স বৈশিষ্ট্যের কারণেও দাড়ির ঘনত্ব কম বেশি হতে পারে। আবার এক্ষেত্রে
টেস্টোস্টেরন দাড়ির বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া আরো বিভিন্ন
কারণ থাকতে পারে যেগুলো সম্পর্কে জানার জন্য এই ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন এবং
নতুন নতুন তথ্য জানুন।
সেভ করলে কি দাড়ি গজায়
সেভ করলে দাড়ি গজায় এরকম ধারণা অনেকের রয়েছে। আসলেই কি সেভ করলে দাড়ি গজায়?
তবে এই বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা প্রয়োজন। আর এই বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পেতে এই
আর্টিকেলটি গুরুত্ব সহকারে পড়ুন। তবে অনেকে মনে করে সেভ করলে দাড়ি গজায় বা
দাড়ির ঘনত্ব বেশি হয়। তবে বারবার সেভ করলে দাড়ি গজায় বা ঘন হয় এই নিয়ে বেশ
কিছু কসরত রয়েছে।
তবে দাড়ি উঠার বয়স সাধারণত ১৫ থেকে ১৬ বছর। এই সময়ের মধ্যে দাড়ি ওঠা শুরু
হয়। আর বয়সের এই সময়টাই শারীরিক বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটে থাকে। তবে এই বয়সে
অনেকের দাড়ি ওঠা শুরু হয়, আবার অনেকের দাড়ি উঠতে দেরি হয়। তবে গবেষণা ও
বিশেষজ্ঞদের মতে সেভ করলে ঘনত্ব কিংবা বৃদ্ধিতে কোন প্রভাব পড়ে না।
তবে এই দাড়ি ওঠার পেছনে কিছু প্রভাবক রয়েছে। দাড়ি বৃদ্ধি পাওয়া কিংবা
সম্পূর্ণ হওয়া নির্ভর করে মূলত জিন ও হরমোনের উপর। জিনগত বৈশিষ্ট্য দাড়ি ওঠার
ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করে থাকে। তবে এই সম্পর্কিত বিস্তারিত জানার জন্য
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
কোন হরমোনের অভাবে দাড়ি গজায় না
অনেক সময় দেখা যায় অনেকের দাড়ি নেই বললেই চলে কিংবা যেটি আছে খুব অল্প পরিমাণ।
কিন্তু এই দাড়ি গজানোর পেছনে বা না গজানোর পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। দাড়ি গজানোর
ক্ষেত্রে বিশেষ ধরনের হরমোন কাজ করে। উপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনি অবশ্যই জানতে
পেরেছেন দাড়ি গজানোর পিছনে বা না গজানোর পেছনে আসলে কি কি কারণ রয়েছে সেই
সম্পর্কে।
কিন্তু এই দাড়ি কিসের জন্য গজায় না এটা অনেকেরই জানা নেই। দাড়ি না গজানোর
পেছনে টেস্টোস্টেরন হরমোন অনেকটাই দায়ী। আবার অনেকেরই জন্মগত বা পারিবারিক কারণে
দাড়ি-গোফ অনেকের কম হয় আবার দাড়ি-গোফ গজাতে অনেক দেরি হয়। তবে এক্ষেত্রে যদি
দাড়ি গোঁফ গজাতে অনেক দেরি হয়ে যায় সেক্ষেত্রে একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ
গ্রহণ করা উচিত।
অল্প বয়সে দাড়ি গজানোর উপায়
সবারই ইচ্ছা থাকে মুখ ভর্তি দাড়ি রাখার কিন্তু তা অনেকেরই ইচ্ছা পূরণ হয় না।
কারণ অনেকের দাড়ি গজায় না বা গজালেও খুব অল্প পরিমাণ। কিন্তু এই মুখ ভর্তি
দাড়ি রাখার জন্য অনেকেই বিভিন্ন ধরনের তেল কিংবা লোশন ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু
এই প্রসাধনী গুলো ব্যবহারের ফলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই
এক্ষেত্রে দাড়ির যত্নে কিছু কিছু নিয়ম অনুসরণ করা যেতে পারে।
প্রথমত পেঁয়াজের রস চুলের জন্য খুবই উপকারী। এই পেঁয়াজের রস যদি দাড়ির গোড়ায়
ব্যবহার করা হয় এ ক্ষেত্রে দাড়ির ঘনত্ব বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। দাড়ি বা
মুখের ত্বক পরিষ্কার রাখার জন্য হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুলে অনেক উপকার পাওয়া
যায়। আবার স্ক্রাব করলে ত্বকের জন্য সেটি খুব উপকারী হয়।
আরও পড়ুনঃ মাথার খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায়
আমলকির তেল দাড়ি গজাতে খুবই সহায়ক হতে পারে। এক্ষেত্রে ঘুম খুবই একটি জরুরী
বিষয়। কারণ এখানে ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলোকে পুনর্গঠনে সহায়তা করে থাকে। আবার
এক্ষেত্রে খাবার খুবই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনার খাবার তালিকায় ভিটামিন
সমৃদ্ধ খাবার গুলো রাখা উচিত।
ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার রাখার পাশাপাশি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। আর উপরোক্ত
পদ্ধতি গুলো ব্যবহারের পূর্বে এবং কোন কিছু সেবনের পূর্বে অবশ্যই উপরোক্ত বিষয়ে
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
চাপ দাড়ি গজানোর প্রাকৃতিক উপায়
চাপ দাড়ি কে না চাই। আর এই চাপ দাড়ি সবাই পছন্দ করে। কিন্তু অনেকের চাপ দাড়ি
হয় না। এই চাপ দাড়ি পেতে হলে কিছু উপায় অনুসরণ করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে যদি
মুখে বা দাড়ির গোড়ায় পেঁয়াজের রস ব্যবহার করা হয় তাহলে অনেক উপকার পাওয়া
যায় বা এক্ষেত্রে দাড়ির ঘনত্ব বৃদ্ধি পায়। আমরা বাইরে ঘোরাঘুরি করার সময় মুখে
অনেক ময়লা জমে যায়। কিন্তু এই দাড়ি যেন সঠিকভাবে বৃদ্ধি পায় সেজন্য ত্বক
পরিষ্কার রাখা খুবই প্রয়োজন। আর এই ত্বক পরিষ্কার করার জন্য হালকা গরম পানি
দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে পারেন।
আরও পড়ুনঃ মাথার উকুন চিরতরে দূর করার উপায়
আবার দাড়ি গজানোর ক্ষেত্রে খাবারের কথা না বললেই নয়। অর্থাৎ কিছু কিছু খাবার
খুবই সহায়তা করে থাকে। ভিটামিন সমৃদ্ধি এবং মিনারেল সমৃদ্ধ খাবারগুলো খাবার
তালিকায় রাখতে পারেন। আবার মানসিক চাপ দাড়ি গজানোর ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার
করে। অর্থাৎ মানসিক চাপ কম করলে সেটি দ্রুত দাড়ি গজাতে সহায়ক হতে পারে। তাই এ
মানসিক চাপ কমানোর চেষ্টা করতে হবে। তাই উপরোক্ত উপায় গুলো ব্যবহারের পূর্বে বা
কোন কিছু সেবনের পূর্বে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
কোন হরমোনের কারণে দাড়ি গোঁফ গজায়
প্রিয় পাঠক এ পর্যায়ে আমরা জানবো দাড়ি গোফ গজায় কোন হরমোনের জন্য। আসলে এই
প্রশ্ন অনেকেই করে থাকেন। কিন্তু এই প্রশ্নের উত্তর আমরা অনেকেই জানিনা। তাই এই
প্রশ্নের উত্তর যাদের জানা নেই তাদের জন্য জানা খুবই প্রয়োজন। আসলে আমরা অনেকেই
জানি এই দাড়ি গোঁফ গজার পেছনে হরমোন কাজ করে থাকে। কিন্তু কোন হরমোন কাজ করে এ
সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা প্রয়োজন। দাড়ি গোঁফ গজায় টেস্টোস্টেরন হরমোনের
জন্য। কিন্তু এই দাড়ি অনেকের গজায় আবার অনেকের খুব অল্প পরিমাণ গজায়। তাই এই
আলোচনার মাধ্যমে আপনি অবশ্যই জানতে পেরেছেন কোন হরমোনের কারণে দাড়ি গোঁফ গজায়।
দাড়ি ঘন করার উপায়
ঘন দাড়ি সবাই চাই। কিন্তু এই ঘন দাড়ি সবার হয় না। এমন অনেকেই রয়েছে যাদের
খুবই অল্প পরিমাণ দাড়ি গজায় বা দাড়ি গজাতে অনেক দেরি হয়। এটি সাধারণত হরমোন
কিংবা জন্মগত সমস্যার কারণে হতে পারে। এই দাড়ি ঘন করার জন্য ক্রিম বা তেল অনেকে
ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে এগুলো ব্যবহারের ফলে পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। আবার অনেক সময় দেখা যায় দাড়ি ঘন করার জন্য
বারবার কাটে। দাড়ি গোঁফ বৃদ্ধিতে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি বিশেষ অবদান রাখে। তবে
এই ভিটামিন সেবনের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
আরও পড়ুনঃ অলসতা কাটিয়ে সফল হওয়ার উপায়
চুলের ক্ষেত্রে যেমন পেঁয়াজের রস উপকারী তেমনি দাড়ি-গোঁফ গজানোর ক্ষেত্রে
পেঁয়াজের রসের সালফার খুবই উপকারী। এছাড়াও ইউক্যালিপটাস পাতা এক্ষেত্রে বিশেষ
অবদান রাখে। আবার অ্যালোভেরা জেল স্কিনের জন্য খুবই উপকারী। এটি দাড়িকে নরম করে
তুলতে সাহায্য করে। তবে এগুলো প্রয়োগের আগে বা কোন কিছু ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই
চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
দাড়ি ফেটে যায় কেন
এ পর্যায়ে আমরা জানবো দাড়ি ফেটে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে। দাড়ি ফেটে যাওয়ার
সমস্যা অনেকেরই রয়েছে। কিন্তু দাড়ি বিভিন্ন কারণে ফেটে যেতে পারে। দাড়িতে যদি
পর্যাপ্ত পরিমাণ ময়েশ্চারাইজ না থাকে তাহলে সেটি ফেটে যাবার সম্ভাবনা থাকে। আবার
পুষ্টির অভাব দাড়ি ফেটে যাওয়ার কারণ হতে পারে।
আবার অতিরিক্ত তাপ কিংবা ঠান্ডা দাড়ির উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এছাড়াও অতিরিক্ত
শ্যাম্পু বা তেল ব্যবহারেও এর ক্ষতি হতে পারে। তবে দাড়ি ফেটে যাওয়ার কারণ
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন এবং চিকিৎসকের
পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিন।
দাড়ির গোড়া শক্ত করার উপায়
দাড়ির গোড়া শক্ত করার জন্য কিছু উপায় অনুসরণ করা যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে
দাড়ির সঠিকভাবে পরিচর্যা করতে হবে। ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার গুলো গ্রহণ করুন। তবে
উপরোক্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ
করুন।
লেখকের মন্তব্য
পরিশেষে, এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা দাড়ি গোঁফ গজায় কোন হরমোনের জন্য, কোন
হরমোনের অভাবে দাড়ি গজায় না, দাড়ি ঘন করার উপায় এবং কোন হরমোনের কারণে দাড়ি
গজায় ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম। আর এই আর্টিকেল পড়ে আপনি অবশ্যই
উপরুক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন।
যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি বেশি বেশি শেয়ার করে দিন এবং নতুন
নতুন তথ্য পেতে এই ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে
অসংখ্য ধন্যবাদ। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।